Music box
মঙ্গলবার, ৩১ জুলাই, ২০১২
শুক্রবার, ২৭ জুলাই, ২০১২
স্বপ্ন যখন পাইলট হওয়ার....
যোগ্যতা যেমন প্রয়োজন:
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস হতে হবে। উচ্চ মাধ্যমিকে পদার্থ বিজ্ঞান ও গণিত বিষয় দুটি থাকতে হবে। পদার্থ ও গণিতে কমপক্ষে 'বি' গ্রেড থাকতে হবে। এ ছাড়া ইংরেজি বলা ও লেখায় দক্ষ হতে হবে। যাঁরা স্নাতক শ্রেণীতে পড়ছেন বা পাস করেছেন, তাঁরাও পাইলট কোর্সে ভর্তির আবেদন করতে পারবেন।
সবার আগে ভর্তি পরীক্ষাপাইলট কোর্সে ভর্তি হতে সবার আগে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। এ পরীক্ষা হয় দুটি ধাপে মৌখিক ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা। মৌখিক পরীক্ষায় সাধারণত বিজ্ঞান ও সাধারণ জ্ঞানের ওপর প্রশ্ন করা হয়। এটি সংশ্লিষ্ট একাডেমী নিয়ে থাকে। আর স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয় সিভিল এভিয়েশন অনুমোদিত ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতে।
লাগবে গ্রাউন্ড কোর্স
ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণরা পাইলট কোর্স করার যোগ্য বলে বিবেচিত হন। পাইলট হতে পেরোতে হয় তিনটি ধাপ। গ্রাউন্ড কোর্সের পর পেতে হয় এসপি বা স্টুডেন্ট পাইলট লাইসেন্স। এরপর পিপিএল (প্রাইভেট পাইলট লাইসেন্স), আর সবশেষে পেতে হয় সিপিএল বা কমার্শিয়াল পাইলট লাইসেন্স। তিন মাসের থিওরি কোর্সে বিমানের কারিগরি এবং এয়ার ল বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এ ছাড়া এয়ারক্রাফট জেনারেল নলেজ, ফ্লাইট পারফরম্যান্স অ্যান্ড প্ল্যানিং, হিউম্যান পারফরম্যান্স অ্যান্ড লিমিটেশন, নেভিগেশন, অপারেশনাল প্রসিডিউর এবং প্রিন্সিপল অব ফ্লাইটের মতো বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়।
সময় এবার উড়াল দেওয়ার
গ্রাউন্ড কোর্সের পর সংশ্লিষ্ট একাডেমী লিখিত পরীক্ষা নেয়। পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সরাসরি বিমান চালনার জন্য সিভিল এভিয়েশনে এসপিএল বা স্টুডেন্ট পাইলট লাইসেন্সের আবেদন করতে হয়। আবেদনের পর সিভিল এভিয়েশন অথরিটি (সিএএবি) পরীক্ষা নেয়। সিএএবির পরীক্ষা এবং সিএমবির (সার্টিফায়েড বাই দ্য মেডিক্যাল বোর্ড) স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই কেবল এসপিএল দেওয়া হয়। এ লাইসেন্স দিয়ে ৪০ থেকে ৫০ ঘণ্টা বিমান চালনার সার্টিফিকেট অর্জন করে পিপিএল বা প্রাইভেট পাইলট লাইসেন্সের আবেদন করতে হয়। এ সময় তিন মাসের থিওরি ক্লাসের সঙ্গে একটি ক্রস কান্ট্রি ফ্লাইট (এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যাওয়া-আসা) চালানোর অভিজ্ঞতাও অর্জন করতে হয়। এরপর আবারও লিখিত এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই মেলে প্রাইভেট পাইলট লাইসেন্স। এ লাইসেন্স দিয়ে কোনো বাণিজ্যিক বিমান চালানো যায় না। তাই পাইলট হিসেবে চাকরির জন্য প্রয়োজন সিপিএল বা কমার্শিয়াল পাইলট লাইসেন্স। এ লাইসেন্স পেতে ১৫০ থেকে ২০০ ঘণ্টা বিমান চালানোর অভিজ্ঞতা থাকতে হয়। এ ছাড়া উত্তীর্ণ হতে হয় লিখিত ও স্বাস্থ্য পরীক্ষায়। পাশাপাশি থাকতে হয় একটি ক্রস কান্ট্রি ফ্লাইট চালানোর অভিজ্ঞতা ও তিন মাসের থিওরি কোর্সের সার্টিফিকেট। সিপিএল পাওয়া মানেই নিশ্চিত চাকরি।
কাজের ক্ষেত্র
বর্তমানে দেশে ও বিদেশে দক্ষ পাইলটের বেশ চাহিদা রয়েছে। আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন সংস্থার (দি ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন) এক রিপোর্টে জানা যায়, বিমান সংস্থাগুলোর নতুন নতুন রুট চালু এবং পুরনো পাইলটদের অবসরে যাওয়ার ফলে প্রতিবছর ১৭ হাজার নতুন পাইলট প্রয়োজন হচ্ছে। এ থেকেই বোঝা যাচ্ছে, আন্তর্জাতিক পরিসরে দক্ষ পাইলটের প্রয়োজন কতটুকু। এটি এমন এক পেশা, যেখানে চাকরিই প্রার্থী খোঁজে।
কোর্সের সময় ও খরচ
বৈমানিক কোর্স করতে দেড় থেকে সর্বোচ্চ তিন বছর লাগে। পিপিএল কোর্স করতে লাগে ছয় মাস। আর সিপিএল কোর্সে সময় লাগে এক বছর। বছরে জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি ও জুলাই-আগস্ট দুটি সেশনে বৈমানিক কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়।
প্রতিষ্ঠানভেদে বৈমানিক কোর্সের খরচের কিছুটা তারতম্য হয়। সাধারণত পিপিএল ও সিপিএল কোর্স দুটি শেষ করতে ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা প্রয়োজন। কোর্স ফির বেশির ভাগই খরচ হয় ব্যবহারিক অর্থাৎ ফ্লাইং করতে। সাধারণত প্রতি ঘণ্টা ফ্লাইংয়ের জন্য খরচ পড়ে ১৪ থেকে ১৫ হাজার টাকা।
কেমন আয়
যাত্রী পরিবহনের পাশাপাশি দিন দিন বিমানের সংখ্যা বাড়ছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসসহ বেসরকারি অনেক বিমান সংস্থায় বৈমানিকদের চাহিদা রয়েছে। এসব এয়ারলাইনসে বৈমানিকদের আকর্ষণীয় বেতনে নিয়োগ দেওয়া হয়। বৈমানিকদের পারিশ্রমিক নির্ধারণ করা হয় ঘণ্টা হিসাবে। একজন সিপিএল লাইসেন্সধারী বৈমানিকের মাসিক আয় প্রায় দুই লাখ টাকা। বিদেশি এয়ারলাইনসে এর পরিমাণ আরো বেড়ে যায়।
প্রশিক্ষণ নেবেন কোথায়
বাংলাদেশ ফ্লাইং একাডেমী অ্যান্ড জেনারেল এভিয়েশন লিমিটেড
বছরে দুটি সেশনে ভর্তি হওয়া যায়। কোর্সের মেয়াদ তিন বছর। কোর্স ফি ২০ লাখ টাকা। ঠিকানা : বাংলাদেশ ফ্লাইং একাডেমী অ্যান্ড জেনারেল এভিয়েশন, হযরত শাহজালাল ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ভিভিআইপি টার্মিনালের ডানপাশে), উত্তরা, ঢাকা।
গ্যালাক্সি ফ্লাইং একাডেমী
বছরে তিনটি সেশনে ভর্তি হওয়া যায়। কোর্সের মেয়াদ ১৮ মাস। কোর্স ফি ২৮ লাখ টাকা। ঠিকানা : বাড়ি-২০, লেক ড্রাইভ রোড, সেক্টর-৭, উত্তরা, ঢাকা।
আরিরাং এভিয়েশন
বছরে তিনটি সেশনে ভর্তি হওয়া যায়। কোর্সের মেয়াদ ১৮ মাস। কোর্স ফি ৩০ লাখ টাকা। ঠিকানা : বাড়ি ৪২, লেক ড্রাইভ রোড, সেক্টর ৭, উত্তরা,ঢাকা।
মঙ্গলবার, ২৪ জুলাই, ২০১২
শনিবার, ১৪ জুলাই, ২০১২
জীবন যুদ্ধে জয়ী হতে হয় যেভাবে....মার্কিন ফাস্ট লেড়ি মিশেল ওবামা

অরেগন স্টেট ইউনিভার্সিটি ২০১২-এর শিক্ষার্থীদের সামনে আসতে পেরে আমি শিহরিত
হচ্ছি।আজকে যারা গ্র্যাজুয়েট হচ্ছ, তাদের জানাই প্রাণঢালা অভিনন্দন।
এই কঠোর পরিশ্রম তোমরা কেউ কিন্তু একা করোনি। আজ তোমরা সবাই তাঁদের সঙ্গে করেই নিয়ে এসেছ। তাঁরা হলেন তোমাদের বাবা-মা। সবাই জোরে হাততালি দাও তাঁদের জন্য।
আজ আমি এখানে আসতে পেরেছি তার কারণ হলো আমার পরিবার। তোমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস্কেটবল দলের কোচ ক্রেগ রবিনসন আমার বড় ভাই। গত বছর সে আমাকে বলে রেখেছিল যে এবার যদি আমি ওদের সমাবর্তনে না আসি, তাহলে মায়ের কাছে আমার নামে নালিশ দেবে!
যুক্তরাষ্ট্রে তোমরা অনন্য নজির স্থাপন করেছ। কৃষি থেকে শুরু করে ন্যানো টেকনোলজি—সব ক্ষেত্রেই তোমরা প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছ। তোমরা সব ক্ষেত্রেই অবদান রাখছ; শিক্ষক হিসেবে, সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে, ক্ষুধা ও রোগের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ করে। তাই আমাকে বলতেই হবে, এখানকার পরিবেশটা অনেকটা ক্রেগের মানে আমাদের নিজেদের বাসার মতো। কারণ, এখানকার মূল্যবোধ, চর্চা সবই যেন আমাকে সেই পরিবেশের কথা মনে করিয়ে দেয়, যেখানে আমরা বেড়ে উঠেছিলাম। আমরা শিকাগোতে থাকতাম। আমি, আমার ভাই, বাবা আর মা। এই চারজন মিলে ছোট্ট এক অ্যাপার্টমেন্টে থাকতাম আমরা। হ্যাঁ, আমাদের বাসা ছোট্ট ছিল সেটা ঠিক। কিন্তু বাসার সব জায়গায় ছিল আন্তরিকতার ছাপ, ভালোবাসার ছড়াছড়ি। প্রতি রাতেই আমরা খাবার টেবিলে হাজার ধরনের গল্পে মেতে উঠতাম। একসঙ্গে কার্ডসহ বিভিন্ন ধরনের বোর্ডগেম খেলায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা পার করে দিতাম আমরা চারজন। আমরা জীবনের ছোট ছোট মুহূর্তগুলোকে রাঙিয়ে তুলতাম। স্কুলের রিপোর্ট কার্ড পাওয়াটাও ছিল মজার উপলক্ষ। ভালো গ্রেড মানেই ছিল পিৎজা পার্টি। বাবা যখন ঘুমাতেন, তখন তাঁর চশমার কাচে শেভিং ক্রিম লাগিয়ে মজা করতাম আমরা দুই ভাইবোন। কিন্তু বাসায় যে শুধু মজাই ছিল তা নয়। আমাদের পড়াশোনা নিয়ে বাবা-মা সব সময় অনেক বেশি সিরিয়াস ছিলেন। কিন্ডারগার্টেনে ভর্তির অনেক আগেই আমাকে আর ক্রেগকে পড়তে শিখিয়েছিলেন আমার মা। বাসার পাশের স্কুলটিতে মা পড়াতেন। এমনি একদিন ক্রেগের বয়স যখন ১০, তখন ও বাবাকে খুব সহজ একটা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করল। প্রশ্নটা ছিল, ‘বাবা, আমরা কি বড়লোক?’
এ কথার উত্তর বাবা দিলেন একটু অন্যভাবে। যেদিন তিনি বেতন পেলেন, সেদিন বেতনের চেকটা ভাঙিয়ে বেতনের সব টাকা বাসায় নিয়ে এসে একটি টেবিলে ছড়িয়ে দিলেন। তা দেখে ক্রেগ যেন খুশিতে আত্মহারা। ‘আমাদের যেহেতু এত টাকা, তাহলে আমরা অবশ্যই অনেক বড়লোক।’ কিন্তু এর পরই বাবা ওই টাকাগুলো আলাদা আলাদা ভাগ করে দেখিয়ে দিতে থাকলেন, এর কোনো অংশটা যায় বাড়িভাড়ায়, কোনোটা যায় গ্যাসে, কোনোটা যায় বাজারসদাই করতে... এভাবে ভাগ করতে করতে আর একটা টাকাও অবশিষ্ট থাকল না। ক্রেগ এটা দেখে অনেক বিস্মিত হলো, আমিও কম বিস্মিত হলাম না!
আমরা এমন একটা পরিবারেই বেড়ে উঠেছি। আমরা হয়তো যথেষ্ট ধনী ছিলাম না। কিন্তু ওই অল্প টাকাতেই নিজেরা ধনীর মতো করে কখনো কোনো কিছুর জন্য আক্ষেপ না করে বাঁচতে শিখেছি। আমি তোমাদের পরামর্শ দেব, সব সময় মনে রাখবে জীবনে যত কঠিন সময়ই আসুক না কেন, চিন্তা করবে তোমার কাছে কি আছে সেটা, যেটা নেই সেটার জন্য আফসোস করবে না কখনোই।
জীবনে কতটা সুখী হলে, কত আরামে থাকলে তাতে জীবনের সার্থকতা নয়। জীবনের আসল সার্থকতা হলো বিপদের সময় হার মেনে না নিয়ে লড়াই করে ঘুরে দাঁড়ানো। বিপদের সময় প্রশ্ন একটাই, ‘যা নেই সেটার কথা ভেবে হার মানবে না, যা আছে সেটাকেই শক্তি ভেবে লড়াই চালিয়ে যাবে।’
নিজের স্বপ্নকে নির্ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে জীবনে। যেটা তোমার স্বপ্নের কাজ, সেটা করার চেষ্টা করবে সব সময়। অন্যের স্বপ্ন বাস্তবায়নে যত আনন্দ, তার চেয়ে নিজের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আনন্দ অনেক বেশি।
শেষ করব একটি উপদেশ দিয়ে। জীবনে অসম্পূর্ণ কিছু রাখবে না। যখন যেটা করে ফেলতে পারো করে ফেলো। সামনের জন্য কাজ জমিয়ে রাখাটা ঠিক নয়।
যদি কখনো লড়াই করতে হয়, তবে সেটার জন্য ঠিকভাবে প্রস্তুত হও।
যদি কষ্ট পাও, তবে সেটাকে বিলীন হতে দাও।
কাউকে কষ্ট দিয়ে ফেললে ক্ষমা চাও।
কাউকে ভালোবাসলে সেটা তাকে জানাও।
কাউকে ভালোবাসলে সেটা শুধু মুখে বলো না, কাজেও করে দেখাও।
শুধু ফেসবুকে লাইক আর টুইটারে শেয়ার করেই বসে থেকো না। কারও পাশে দাঁড়ানো মানে হলো তার কাছে গিয়ে পাশে দাঁড়ান। আমার আজও ভালো লাগে, যখন দেখি পরিবারের সবার ভেতরের টানটা। সবাই সবার সঙ্গে হাসিখুশি মনে কথা বলছে, নিজেদের মধ্যে খুনসুটি করছে। আর এসব নিয়েই, পরিবারের ভালোবাসা নিয়েই আমি আর ক্রেগ সারা জীবন নিজেদের ধনী ভাবতে পেরেছি। আজকের দিনটায় আমার কামনা, তোমরা যেন সব সময় নিজেকে ধনী ভাবতে পারো। কখনোই নিজেদের ছোট মনে করবে না। যা আছে তা-ই নিয়ে ভালোভাবে বাঁচতে শেখো। তোমাদের অসাধারণ অর্জনের জন্য আরও একবার অভিনন্দন জানাই।
(মিশেল ওবামা মার্কিন ফার্স্ট লেডি। জন্ম ১৭ জানুয়ারি, ১৯৬৪। অরেগন স্টেটঅরেগন স্টেট ইউনিভার্সিটি তে ২০১২ সালের ১৭ জুন তিনি এই বক্তৃতা দেন)
ইংরেজি থেকে সংক্ষিপ্ত অনুবাদ:
বাঙ্গালী সেবা ব্লগস্পট.কম
বৃহস্পতিবার, ১২ জুলাই, ২০১২
প্রিয়জনের অসুখে -বিসুখে এ্যাম্বুলেন্স...
প্রিয়জনের অসুখে-বিসুখে এ্যাম্বুলেন্স
প্রিয় জনের অসুখে-বিসুখে যে কোন সময় প্রয়োজন পড়তে পারে আপনার এ্যাম্বূলেন্সের। তাই হাতের কাছেই রেখে দিন অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের
প্রয়োজনীয় নানা তথ্য ও ফোন নাম্বার ।
আলিফ অ্যাম্বুলেন্স সব ধরনের রোগী ও মৃতদেহ বহন করা
হয়। গাড়িতে শীতাতপনিয়ন্ত্রণ ও অক্সিজেনের ব্যবস্থা আছে।যোগাযোগ:
আল মারকাজুল ইসলাম
ফোন: ৯১৩১৬৮৮;
০১৮১৯২৫৩৭৭৭।
ঢাকা ও ঢাকার বাইরে অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে অ্যাম্বুলেন্স সুবিধা দিয়ে থাকে আল মারকাজুল। আর যারা দরিদ্র, তারা ও চাইলে অ্যাম্বুলেন্স সেবা পেতে পারেন বিনা মূল্যে।
ঢাকা ও ঢাকার বাইরে অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে অ্যাম্বুলেন্স সুবিধা দিয়ে থাকে আল মারকাজুল। আর যারা দরিদ্র, তারা ও চাইলে অ্যাম্বুলেন্স সেবা পেতে পারেন বিনা মূল্যে।
রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি
ফোন: ৯১২৭৮৬৭ , ০১৮১৮৭৩২৯০৫।
সেবামূলক প্রতিষ্ঠান রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নিজস্ব
অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস রয়েছে। শুধু ঢাকার ভেতরে যেকোনো সময় রোগী পরিবহন করে ৪০০
টাকার মধ্যে।
ফোন: ৯৩৫০৫৯৮; ৯৩৩০১৮৮।
গ্রিন লাইফ হসপিটাল
ফোন: ৯৬১২৩৪৫; ০১৮১৩১৪০২৪১।
ফোন: ৯৬১২৩৪৫; ০১৮১৩১৪০২৪১।
শুধু ঢাকার ভেতর সেবা দেয় গ্রিন লাইফ অ্যাম্বুলেন্স।
কমফোর্ট
অ্যাম্বুলেন্স
ফোন: ৮১২৪৯৯০; ০১৭১৬২৬৬০১৮।
ফোন: ৮১২৪৯৯০; ০১৭১৬২৬৬০১৮।
বাংলাদেশের সব অঞ্চলেই রোগী পরিবহন করে তারা। মৃতদেহ বহনের ব্যবস্থাও আছে।
শমরিতা অ্যাম্বুলেন্স
সার্ভিস।
ফোন: ০১৮১১৮৭৯২৬০; ০১৭২৬৩১২৯৩২।
ফোন: ০১৮১১৮৭৯২৬০; ০১৭২৬৩১২৯৩২।
শমরিতা অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা কিংবা ঢাকার বাইরে ও রোগী পরিবহন করে। এসি ও নন-এসি আলাদা গাড়ির ব্যবস্থা রয়েছে।
আঞ্জুমান
মফিদুল ইসলাম
ফোন : ৯৩৪৬৯৭০; ৯৩৩৬৬১১ ।
ফোন : ৯৩৪৬৯৭০; ৯৩৩৬৬১১ ।
তাদের নিজস্ব কিছু অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে, যা দরিদ্র রোগীদের বিনা মূল্যে সেবা দেয়। মৃতদেহও বহন করে।
ল্যাবএইড
ফোন: ৮৬১০৭৯৩-৮; ০১৭১৩৩৩৩৩৩৭।
ফোন: ৮৬১০৭৯৩-৮; ০১৭১৩৩৩৩৩৩৭।
শুধু ঢাকার ভেতরে অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের ব্যবস্থা রয়েছে ল্যাবএইড হসপিটালের।
স্কয়ার হাসপাতাল
ফোন: ০১৭১৩৩৭৭৭৭৩-৫, ৮১৪৪৪৭৭।
ফোন: ০১৭১৩৩৭৭৭৭৩-৫, ৮১৪৪৪৭৭।
২৪ ঘণ্টাই রোগী পরিবহন করে তারা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল
হাসপাতাল
ফোন: ৮৬১৮৬৫২; ৯৬৬১০৫১-৫৬৮৬১৪৫৪৫-৪৯।
ফোন: ৮৬১৮৬৫২; ৯৬৬১০৫১-৫৬৮৬১৪৫৪৫-৪৯।
পপুলার ডায়াগনস্টিক হাসপাতাল
ফোন: ০১৮১৯২৭০১৫৭; ০১৭১৬২৬৯০৩৮।
ফোন: ০১৮১৯২৭০১৫৭; ০১৭১৬২৬৯০৩৮।
এই হাসপাতালের তত্ত্বাবধানে এম এম অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসে অক্সিজেনসহ এসি, নন-এসি দুই ধরনের গাড়ির ব্যবস্থা রয়েছে।
বারডেম ও ইব্রাহিম কার্ডিয়াক
হাসপাতাল
ফোন: ৯৬৬১৫৫১-৫; ৮৬১৬৬৪১-৫০।
ফোন: ৯৬৬১৫৫১-৫; ৮৬১৬৬৪১-৫০।
তাদের অ্যাম্বুলেন্স শুধু এখানে ভর্তি রোগীদের পরিবহনের ব্যবস্থা করে থাকে। মৃতদেহের জন্য ফ্রিজিং গাড়ি রয়েছে।
ঢাকা
মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
ফোন: ৮৬২৬৮১২-১৯।
ফোন: ৮৬২৬৮১২-১৯।
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন
হাসপাতাল
ফোন: ৮০৬১৩১৪-৬।
ফোন: ৮০৬১৩১৪-৬।
শুধু ঢাকার ভেতরে ও নিজস্ব হাসপাতালের রোগীদের জন্য অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের ব্যবস্থা রয়েছে। এ ছাড়া এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া হয়।
www.Bangalisheba.blogspot.com
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যসমূহ (Atom)



