Music box

মঙ্গলবার, ২১ আগস্ট, ২০১২

চ্যানেল আই সেরা নাচিয়ে -২০১২



Channel I Shera Nachiye 2012   


শুক্রবার, ১০ আগস্ট, ২০১২

ভালোবাসার গান। কিছু কষ্ট কিছু ভালোবাসা....

বৃহস্পতিবার, ৯ আগস্ট, ২০১২

বুধবার, ৮ আগস্ট, ২০১২

কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা...





বহু মানুষই কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ভোগে। বিশেষ করে মেয়েদের এই রোগ বেশি হয়। আবার রমজান মাসে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনের জন্যও অনেকে এ রোগে আক্রান্ত হন।
 কোষ্ঠকাঠিন্যের লক্ষণঃ  অত্যন্ত শক্ত পায়খানা এবং পায়খানা করতে অনেক সময় কষ্ট হয় এবং ব্যথা হয়ে থাকে।
 * পায়খানা হওয়ার পর একটা অস্বস্তি ভাব থাকে, ব্যথা হয় এবং পায়খানা যেন পরিপূর্ণভাবে হয়নি এমন ধারণা হয়ে থাকে।
 * প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে তিন দিন ধরে এবং বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সাত দিন ধরে পায়খানা না হওয়া (সাধারণত এ অবস্থায় আপনার বয়স, খাবারের তালিকা, দৈনন্দিন কার্যকলাপ, নিয়মানুবর্তিতার ওপর ভিত্তি করে একজন মানুষ দিনে তিনবার থেকে শুরু করে সপ্তাহে তিনবার পায়খানা হওয়াকে স্বাভাবিক বলা হয়)।
 * পেট ফোলা, অতিরিক্ত গ্যাস সৃষ্টি হওয়া অথবা পোড়া পোড়া ঢেঁকুর উঠতে পারে। কী করবেন বাড়িতে খাবারের তালিকায় সামান্য পরিবর্তন করলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। অতিরিক্ত শাঁসজাতীয় খাবার (যেমন_বিভিন্ন ধরনের ফল, পাতা শাক, ডাঁটা শাক, সবজি, ছোলাজাতীয় শস্যদানাসমৃদ্ধ খাবার) এবং পর্যাপ্ত পানি (প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ মানুষের দিনে কমপক্ষে ২.৫ লিটার) পানকরলে তা পায়খানাকে নরম করবে এবং নিয়মিত হবে। এর সঙ্গে আরো কিছু বিষয়ের প্রতি নজর দেওয়া উচিত। 
* কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়কারী ওষুধ অতিরিক্ত পরিমাণে সেবন করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ তাতে আপনার দেহ ওষুধের ওপর নির্ভরশীল হয়ে যাবে এবং পরে ঠিকমতো কাজ করবে না। আর যদি ওষুধ খেতেই হয়, তবে প্রাকৃতিক ওষুধ যেমন ইসবগুলের ভুসি খাওয়া যেতে পারে। কিন্তু পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব বা বমি হলে অথবা আপনি যদি গর্ভবতী হন, তবে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন না করাই ভালো। 
* কখনো ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়কারী ওষুধ হিসেবে কোনো ধরনের তেল গ্রহণ করবেন না।
 * বাচ্চার ক্ষেত্রে বয়স ছয় মাসের কম হলে মায়ের দুধই যথেষ্ট। ছয় মাসের বেশি হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ফলের জুস কিংবা শাকসবজিমিশ্রিত খিচুড়ি খাওয়ানো যেতে পারে। কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন সাধারণত কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না, কিন্তু যদি সমস্যাগুলো দুই সপ্তাহের অধিক স্থায়ী হয় এবং নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো প্রকাশ পায়, তবে অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত।
 * কোষ্ঠকাঠিন্যের সঙ্গে জ্বর ও তলপেটে ব্যথা থাকলে। একই সঙ্গে শরীরের ওজন কমে গেলে। 
* পায়খানার সঙ্গে রক্ত গেলে। যদি রক্ত পায়খানার গায়ে আটকে থাকে, তবে সেটা খুব ভয়ের নয়; কিন্তু ফোঁটা ফোঁটা আকারে যদি রক্ত যায়, তবে অনেক সময় তা অ্যানাল ফিসার, হেমরয়েড অথবা খাদ্যনালির ক্যান্সারের লক্ষণও প্রকাশ করে।
 * কোনো ওষুধ অথবা ভিটামিন খাওয়ার পর কোষ্ঠকাঠিন্য সৃষ্টি হলে, তবে তা বন্ধ করে ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত।
 * বয়স্ক অথবা শয্যাগত রোগীর সাত দিন ধরে পায়খানা বন্ধ থাকলে। * খাবারের তালিকায় আঁশজাতীয় খাদ্য এবং নিয়মিত ব্যায়াম করার পরও যদি দুই সপ্তাহে ভালো না হয়। প্রতিরোধ
 * প্রতিদিন ব্যায়াম করুন। নিয়মিত পায়খানার জন্য দিনে ১৫ মিনিট হাঁটাই যথেষ্ট। * প্রচুর পানি পান, শস্য, দানাদার ও ফলজাতীয় খাবার খেতে হবে। নিয়মিত এবং নির্দিষ্ট সময়ে খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। * ধূমপান ও মদ্যপান থেকে বিরত থাকতে হবে।
 * প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে পায়খানার অভ্যাস করতে হবে। পায়খানার জন্য পর্যাপ্ত সময় দিতে হবে, বিশেষ করে সকালের নাশতা এবং রাতের খাবারের পর।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায়ঃ
১. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য বেশি করে শাকসবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে;
২. বেশি করে পানি খেতে হবে;
৩.দুশ্চিন্তা দূর করতে হবে;
৪. যারা সারাদিন বসে কাজ করেন তাদের নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে এবং
৫. যেসব রোগের জন্য কোষ্ঠকাঠিন্য হয় তার চিকিৎসা করতে হবে।

কোষ্ঠকাঠিন্য চিকিৎসা না করা হলে যে সমস্যা হতে পারেঃ
১. পায়খানা ধরে রাখার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে;
২. পাইলস;
৩. এনালফিশার;
৪. রেকটাল প্রোলাপস বা মলদ্বার বাইরে বের হয়ে যেতে পারে;
৫. মানসিকভাবে রোগাক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা থাকে;
৬. প্রস্রাব বন্ধ হতে পারে;
৭. খাদ্যনালীতে প্যাঁচ লেগে পেট ফুলে যেতে পারে;
৮. খাদ্যনালীতে আলসার বা ছিদ্র হয়ে যেতে পারে এবং
৯. কোষ্ঠকাঠিন্য যদি কোলন ক্যান্সার এবং মস্তিষ্কে টিউমারের জন্য হয় এবং সময়মতো চিকিৎসা করা না হয় তবে অকালমৃত্যু হতে পারে।




মঙ্গলবার, ৭ আগস্ট, ২০১২

খেজুর। খেজুর এর পূষ্টিগুণ এবং খেজুরের চাষ..




নামকরণঃ
খেজুর গাছের দ্বিপদ নামের প্রজাতিক অংশ dactylifera এর অর্থ "খেজুর বহনকারী"।
নামটি প্রথম অংশ  প্রাচীন গ্রীক ভাষা dáktulos থেকে এসেছে যার অর্থ "খেজুর" (এর আরেক অর্থ "আঙুল")।
এর আরেক অর্থ এসেছে ল্যাটিন ভাষা থেকে যার অর্থ "আমি বহন করি"।খেজুর গাছের ফল খেজুর নামে পরিচিত।

 বৈশিষ্ট্যাবলীঃ

ফলটি ডিম্বাকৃতির হয়ে থাকে, যার দৈর্ঘ্য ৩-৭ সে.মি. এবং ব্যাসার্ধে ২-৩ সে.মি. হয়ে থাকে। প্রজাতির উপর নির্ভর করে কাঁচা ফল উজ্জ্বল লাল কিংবা উজ্জ্বল হলুদ বর্ণের হয়ে থাকে। একবীজপত্রী উদ্ভিদ হিসেবে এর বীজ ২-২.৫ সে.মি লম্বা এবং ৬-৮ মি.মি পুরুত্বের হয়। প্রধান তিনটি চাষাবাদ উপযোগী খেজুরের মধ্যে রয়েছে - (ক) নরম (বর্হি, হলয়ি, খাদরয়ি, মেদজুল); (খ) অর্ধ-শুষ্ক (দেরি, দেগলেত নূর, জাহদি) এবং (গ) এবং (গ) শুকনো (থুরি)।
   শুকনো  ফলের রকমফেরের ভিন্নতাজনিত কারণে গ্লুকোজ, ফুটকোজ এবং সুক্রোজের ন্যায় বিভিন্ন উপাদানের মাত্রা নির্ভরশীল।

চারটি পর্যায়ে খেজুরকে পাকানো হয়। আরবী ভাষায় সেগুলো বিশ্বব্যাপী কিমরি (কাঁচা), খলাল (পূর্ণাঙ্গ, ক্রাঞ্চি), রুতাব (পাকা, নরম), তমর (পাকা, সূর্যে শুকানো) নামে পরিচিত।
গাছে ফল উৎপাদনের জন্য সচরাচর ৪ থেকে ৮ বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। তবে বাণিজ্যিকভাবে ফসল উৎপাদন উপযোগী খেজুর গাছে ফল আসতে ৭ থেকে ১০ বছর সময় লেগে যায়। পূর্ণাঙ্গ খেজুর গাছে প্রতি মৌসুমে গড়ে ৮০-১২০ কিলোগ্রাম (১৭৬-২৬৪ পাউন্ড) ফল পাওয়া যায়। বাজারজাতকরণের উপযোগী ফল আহরণের জন্য ফলের শাখাকে পাতলা হতে হয়। এর ফলে ফলগুচ্ছ নুইয়ে পড়ে, নীচের ফলগুলো বড় আকারের হয় এবং বাজে আবহাওয়াপাখির আক্রমণ থেকে রক্ষা পায়।

ইতিহাসঃ
সুদীর্ঘকাল থেকে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে প্রধানতঃ মধ্যপ্রাচ্যদক্ষিণ এশিয়ার কিয়দাংশে জনসাধারণের কাছে খেজুর প্রধান উপাদেয় খাদ্য হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। তবে, খেজুরের চাষাবাদ কিংবা খেজুর গাছের উৎপত্তি সম্বন্ধে সঠিক কোন তথ্য জানা যায়নি। ধারণা করা হয় যে, পারস্য উপসাগরের তীরবর্তী দেশগুলোয় সর্বপ্রথম এর চাষাবাদ হয়েছিল।[৩] সম্ভবতঃ প্রাচীনকাল থেকেই মেসোপটেমিয়া থেকে প্রাগৈতিহাসিক মিশরের অধিবাসীরা খ্রিস্ট-পূর্ব ৪০০০ বছর থেকে এ গাছের গুণাগুন সম্পর্কে অবগত ছিল। প্রাচীন মিশরীয়রা এর ফল থেকে মদজাতীয় পানীয় প্রস্তুত করে ফসলের সময় তা পান করতো। খ্রিস্ট-পূর্ব ৬০০০ বছর আগেকার সময়ে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনে দেখা যায় যে, পূর্বাঞ্চলীয় আরবেও এর চাষাবাদ হতো।
প্রস্তর যুগে পশ্চিম পাকিস্তানের মেরগড় এলাকায়ও খেজুরের চাষাবাদ সম্পর্কে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনে লিপিবদ্ধ আছে। দক্ষিণ এশিয়ার সভ্যতা হিসেবে বিবেচিত হরপ্পা এলাকার কথা উল্লেখ আছে খ্রিস্ট-পূর্ব ২৬০০ থেকে খ্রিস্ট-পূর্ব ১৯০০ বছর পর্যন্ত। 
সুত্রঃইউকিপিড়িয়া


খেজুরের পুষ্টিগুণঃ
Nutritional value per serving
Serving size100 grams
Energy১,১৭৮ kJ (২৮২ kcal)
Carbohydrates75.03 g
Sugars63.35 g
Dietary fiber8 g
Fat0.39 g
Protein2.45
Water20.53 g
Vitamin A10 IU
beta-carotene6 μg (0%)
lutein and zeaxanthin75 μg
Thiamine (Vit. B1)0.052 mg (4%)
Riboflavin (Vit. B2)0.066 mg (4%)
Niacin (Vit. B3)1.274 mg (8%)
Pantothenic acid (B5)0.589 mg (12%)
Vitamin B60.165 mg (13%)
Folate (Vit. B9)19 μg (5%)
Vitamin C0.4 mg (1%)
Vitamin E0.05 mg (0%)
Vitamin K2.7 μg (3%)
Calcium39 mg (4%)
Iron1.02 mg (8%)
Magnesium43 mg (12%)
Manganese0.262 mg (13%)
Phosphorus62 mg (9%)
Potassium656 mg (14%)
Sodium2 mg (0%)
Zinc0.29 mg (3%)
Percentages are relative to US recommendations for adults.Source: USDA Nutrient database

পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ ও প্রাকৃতিক আঁশে পরিপূর্ণ খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণে চিনি, শর্করা ও আ
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে শক্ত খেজুর ধুয়ে পরিষ্কার পানিতে পুরো এক রাত ভিজিয়ে রেখে সেই পানি সকালে খেলে উপকার পাবেন। আন্ত্রিক ক্যান্সার প্রতিরোধেও এটি খুবই কার্যকরী। দুর্বল হার্টের মানুষদের জন্য রাতে ভেজানো খেজুর সকালে পেস্ট খেলে তা নিরাপদ ওষুধের মতোই কাজে দেয়। অ্যালকোহলজনিত বিষক্রিয়া থেকে দ্রুত সারিয়ে উঠতেও এই পেস্ট কার্যকরী। খেজুর দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে রাখে। ফলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। চোখের
 খেজুর উচ্চ ক্যালরি সম্পন্ন ফল। এটি কর্মক্ষমতা বাড়ায়। দেহে পুষ্টি উপাদানের শোষণ ও মেটাবলিজমের উন্নতি ঘটায়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাই নিয়মিত খেজুর খেলে স্বাস্থ্য ভালো হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। পাকা খেজুরে প্রচুর পটাশিয়াম থাকে, যা ডায়রিয়া থেকে দ্রুত মুক্তি দিতে সাহায্য করে।মিষ। বছরজুড়ে পাওয়া গেলেও রোজার মাসে এটি খাওয়া পড়ে বেশি। খেজুর দিয়ে ইফতার করা সুন্নত বলে ইফতারে খেজুরের উপস্থিতি সব সময়ই দেখা যায়।
পাকা খেজুরের উপরিতল খুবই আঠালো, তাই খুব সহজেই এটি ধুলাবালি এবং জীবা কমিয়ে দেয়। ফলে অন্য খাবার কম খাওয়া হয়। কিন্তু খেজুরের উচ্চমাত্রার শর্করা, ক্যালরি এবং ফ্যাট ঠিকই প্রয়োজনীয় ঘাটতি পূরণ করে। এর আয়রন মায়ের বুকের দুধের উত্‍পাদন এবং দেহে রক্ত বাড়ায়। তাই অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা প্রতিরোধে ও প্রতিকারে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। খেজুরের এসিটিলস্যালিসাইলিক এসিড প্রাকৃতিকভাবেই মাইগ্রেনসহ শরীরের অন্যান্য ব্যথা কমায়। তার জন্য, বিশেষ করে দৃষ্টিশক্তি বাড়িয়ে রাতকানা প্রতিরোধ করে খেজুর। মাত্র কয়েকটি খেজুর ক্ষুধার তীব্রতা দুর করে সুস্থ জীবন যাপনে সহযোগিতা করতে পারে।খোলা অবস্হায় রাখা খেজুর না খাওয়ায় ভালো।কারন পাকা খেজুর আঠালো ধরনের এটি সহজে ধুলো বালি এবং রোগ জীবাণু দ্বারা দূষিত হতে পারে। এ জন্য সঠিকভাবে প্যাকেট করা খেজুর কেনা উচিত এবং খাওয়ার আগে অবশ্যই ভালোভাবে ধুয়ে নেওয়া উচিত।








খেজুরের চারা
খেজুরের চাষঃ
আপনী ও খেজুর গাছ লাগাতে পারেন শখ করে অথবা বানিজ্যিক ভাবে
আমাদের দেশে খেজুরের চাহিদা রয়েছে ৩০ হাজার টন। বিশাল এই চাহিদাকে অনেকাংশই পূরণ করতে পারি দেশে খেজুর গাছের চাষ করে। আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ পাকিস্তান খেজুরের চাষ করে বছরে প্রায় ৯০ হাজার টন রফতানি করে থাকে। তাদের দেশের মাটি আমাদের দেশের মাটির তেমন একটা তফাৎ নেই।

বাংলাদেশের ময়মনসিংহের মো. মোতালেব হোসেন ভালুকাতে গত নয় বছর ধরে সৌদি খেজুরের চাষ করে আসছেন। বর্তমানে তার বাগানে রয়েছে ২০টির মত খেজুর গাছ। তিনি এক একটা গাছ থেকে বছরে ৪৫ কেজি করে খেজুর পাচ্ছেন। মো. মোতালেব হোসেনের মত আমরা খেজুর গাছের বাণিজ্যিকভাবে চাষ করলে অবশ্যই আশাতীত ফল পাব।

চাষের নিয়ম কানুন : খেজুর গাছ সাধারণত সব ধরনের মাটিতে চাষ করা যায়। তারপরও বেলে ও বেলে-দো-আঁশ মাটিতে ভাল জন্মে। তবে পানি নিষ্কাশনের সুব্যবস্থা থাকতে হবে।

বীজ থেকে চারা উৎপাদন : বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য মাটির তিন ভাগের একভাগ বালি, ছাই, গোবর ও কম্পোস্ট সার এক সাথে মিশাতে হবে। ১০০ কেজি মাটির জন্য ৫০০ গ্রাম রুটোন সার মিলিয়ে তৈরি করতে হবে। বীজ ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখার পর মাটির আধা ইঞ্চি গর্তে বপন করতে হবে। তারপর অল্প পানি দিতে হবে যাতে কাদা না হয়। ২ থেকে ৩ সপ্তাহ পানি দেবার পর ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ পর চারা গজাবে। এরপর ৩ মাস পর পর ১ লিটার পানিতে ১০০ গ্রাম ইউরিয়া গুলিয়ে স্প্রে করতে হবে।

রোপণ পদ্ধতি : একটি গাছ থেকে আরেকটি গাছের দূরত্ব হবে ১৫ থেকে ২০ ফুট। দিনে কমপক্ষে ৫ থেকে ৮ ঘণ্টা যাতে রোদ থাকে এমন জায়গা নির্বাচন করতে হবে। তাতে গাছের বৃদ্ধি ও রোগ-বালাই কম হবে। একর প্রতি ১০০ থেকে ১২১টির বেশি গাছ রোপণ করা যাবে না।
গর্ত তৈরি : খেজুরের চারা রোপণ করতে হলে ৩ ফুট গভীর ও ৩ ফুট লম্বা এবং ৩ ফুট আড়াআড়ি গর্ত করে মাদা বানাতে হবে। উপরের মাটি নিচে এবং নিচের মাটি উপরে দিতে হবে। সম্ভব হলে গর্তের মাটিতে ১/২ দিন রোদ লাগিয়ে নিলে ভাল হবে। পোকা-মাকড়ের আক্রমণ যাতে না হয় তার জন্য মাটির সাথে গুঁড়ো বিষ মিশিয়ে দেয়া যেতে পারে।

সার ব্যবস্থাপনা : প্রতিটি গাছের গোড়ায় সামান্য পরিমাণে হাড়ের গুঁড়ো, প্রতি গর্তে ৮ থেকে ১০ কেজি গোবর সার মেশাতে হবে। চারা রোপণের ১০ থেকে ১৫ দিন পরে মিশ্র সার গাছের কমপক্ষে ২ থেকে ৩ ফুট দূরে মাটিতে প্রয়োগ করে পানি স্প্রে করতে হবে। চারা রোপণের পর চারার গোড়া যেন শুকিয়ে না যায় আবার অতিরিক্ত পানিতে যেন কাদা না জমে যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

পরাগায়ণ : খেজুর গাছের পরাগায়ণ পোকা-মাকড়, মৌমাছি কিংবা বাতাসের মাধ্যমে খুব কমই হয়ে থাকে। হাত দিয়ে অথবা মেকানিক্যাল পদ্ধতিতে পরাগায়ণ করতে হবে। বাগানে ১০০টি স্ত্রী গাছের সাথে মাত্র ১টি পুরুষ গাছ থাকলেই পরাগায়ণের জন্য যথেষ্ট। পরাগায়ণ করতে হলে স্ত্রী গাছের ফুল চুরমি ফেটে বাইরে আসার পর পুরুষ গাছের পরাগরেণু পাউডার নিয়ে স্ত্রী গাছের পুষ্পমঞ্জুরিতে লাগিয়ে দিয়ে চুরমির অগ্রভাগ রশি দিয়ে বেঁধে দিতে হবে। ২/৩ দিন পর পর পুনরায় ২/৩ বার পরাগায়ণ করলে ভাল ফল পাওয়া যাবে। প্রয়োজনে পুরুষ গাছের পাউডার সৌদি থেকে আমদানি করে ফ্রিজে -৪ থেকে -১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ২ থেকে ৩ বছর সংরক্ষণ করা যায়।

খেজুর গাছ অনুর্বর এমনকি অধিক লবণাক্ত অঞ্চলে হয়ে থাকে। লাগানোর পর ৪-৫ বছর পর থেকে খেজুর দেয়া শুরু হলে এক নাগাড়ে ১৫০ বছর অর্থাৎ বাঁচার আগ পর্যন্ত খেজুর দিয়ে থাকে। খেজুর খুবই পুষ্টিমান হওয়ার কারণে ১ কেজি খেজুর দেহকে ৩ হাজার ৪৭০ ক্যালরি শক্তি যোগান দেয়। খেজুরের গ্লুকোজ, লৌহ, ম্যাগনেসিয়াম, সালফার, তামা, ক্যালসিয়াম, ফলিক এসকরবিক এসিডসহ নানা উপাদানে সমৃদ্ধ। খেজুর গাছ থেকে যেমন রস পাওয়া যায় তেমনি জ্বালানি হিসেবে পাওয়া যায় গাছের কাঠ। খেজুর গাছ লবণাক্ত এলাকা, নদী ভাঙন, কৃষি কাজের উপযোগী আবহাওয়া তৈরিতে সাহায্য করে। বর্তমান দেশের নদী ভাঙন রোধে, তাপমাত্রা কমাতে সর্বোপরি নতুন কৃষি ফসল সৌদির খেজুর গাছ হতে পারে কর্মসংস্থানের মাধ্যম।






www.bangalisheba.blogspot.com

সোমবার, ৬ আগস্ট, ২০১২

ই-মেইলের পার্সওয়ার্ড় সমস্যা.....














ই-মেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?
 জিমেইলের ক্ষেত্রে: জিমেইলে ঢোকার (লগ-ইন) সময় যখন ঢুকতে পারবেন না তখন লগ-ইন-এর নিচে Can't access your account?-এ ক্লিক করুন। নতুন পৃষ্ঠা এলে I don't know my password নির্বাচন করে Email address বক্সে ই-মেইল ঠিকানা লিখে Continue-তে ক্লিক করুন। এখন কোড বক্সে ওপরের কোডগুলো লিখে Continue-এ ক্লিক করুন। নতুন পেইজ আসলে আপনার বিকল্প ই-মেইল ঠিকানার অপশনটি নির্বাচন করাই থাকবে, না থাকলে নির্বাচন করে Continue-এ ক্লিক করুন। আপনার বিকল্প ই-মেইল আইডিতে একটি মেইল যাবে এবং সেই মেইলে একটি লিংক থাকবে। ওই লিংকে ক্লিক করলে নতুন পাসওয়ার্ড চাইবে। তখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ই-মেইল আইডি রিকভার করতে পারবেন। আপনার ই-মেইল আইডিতে যদি বিকল্প ই-মেইল না দেওয়া থাকে বা আপনার বিকল্প ই-মেইল ঠিকানার পাসওয়ার্ডও যদি ভুলে গিয়ে থাকেন তাহলে Answer my security question নির্বাচন করে Continue-এ ক্লিক করুন। নতুন পেইজ আসলে আপনাকে একটি প্রশ্ন করা হবে (যে প্রশ্নটি ই-মেইল ঠিকানা তৈরি করার সময় নির্বাচন করে দিয়েছিলেন)। প্রশ্নটির সঠিক উত্তর দিলেই নতুন পাসওয়ার্ড চাইবে তখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনারই-মেইল আইডি রিকভার করতে পারবেন। প্রশ্নটির উত্তরও যদি ভুলে যান বা কেউ পরিবর্তন করে ফেলে তাহলে I can't answer my security question নির্বাচন করে Continue-তে ক্লিক করুন। এখানে একটি ফরম পাবেন সেটি পূরণ করে Submit-এ ক্লিক করুন। ফরম পূরণ করার সময় সব প্রশ্নের উত্তর সঠিক দিয়ে থাকলে ২৪ ঘণ্টা পর আপনার অন্য ই-মেইল ঠিকানায় (যেটি ফরম পূরণ করার সময় দিয়েছেন) একটি মেইল যাবে এবং সেই মেইলে একটি লিংক থাকবে। ওই লিংকে ক্লিক করলে নতুন পাসওয়ার্ড চাইবে তখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ই-মেইল আইডি রিকভার করতে পারবেন।








ইয়াহু ই-মেইলে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন 


ইয়াহুতে বিনামূল্যে যে কেউ ই-মেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে পারেন। তবে যাদের ইয়াহুতে ই-মেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি রয়েছে তাদের জন্য একটি উত্কণ্ঠার বিষয় যে কোনো সময়ে হ্যাকারদের দ্বারা পাসওয়ার্ড চুরি হতে পারে। এ জন্য কিছুদিন পর পর কিংবা প্রয়োজনীয় মুহূর্তে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে নেয়া ভালো।
১. প্রথমে ইয়াহু ই-মেইল এ লগ ইন করুন।
২. এবার একেবারে বামপার্শ্বে ওপরে অ্যাকাউন্ট নামে ক্লিক করলে একটি মেনু আসে, যেখানে Account Info লক্ষ্য করা যায়। এতে ক্লিক করুন। ফলে একটি উইন্ডো আসবে যেখানে পাসওয়ার্ড দিতে হবে। পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন ইন করুন।
৩. এরপর Sign-In and Security-এর অধীন Change your password অপশনে ক্লিক করুন।
৪. এখানে বর্তমান পাসওয়ার্ড এবং নতুন পাসওয়ার্ড দিতে হবে। পাসওয়ার্ড দেয়ার পর ঝধাব বাটনে ক্লিক করুন।
৫. এরপর সাইন আউট করুন। আবার নতুন করে নতুন পাসওয়ার্ড দিলে ইয়াহু ই-মেইলে প্রবেশ করতে পারবেন।
এভাবে ইয়াহু ই-মেইলে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা যায়। আর পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের মাধ্যমে আপনার তথ্যগুলো এবং ই-মেইল অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখুন।





ছোলা,শুধু রমজানে নয় সারা বছরই ছোলা খান.....


ছোলার পূষ্টিগূণ....


 আমাদের দেশে ছোলার ডাল নানাভাবে খাওয়া হয়। কাঁচা, রান্না করে মুড়ির সঙ্গে বা ডাল হিসেবে। বাজারে ভেজেও বিক্রি হয়। সবচেয়ে বেশি পুষ্টি হলো কাঁচা ছোলাতে। পানিতে ভেজানো ছোলার খোসা ফেলে কাঁচা আদা কুচি দিয়ে খেলে তা শরীরের জন্য জোগাবে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি। রান্না ছোলাতে তেল দেওয়া থাকে বলে এতে ফ্যাটের পরিমাণ রয়েছে। মোটা ব্যক্তি বা উচ্চরক্তচাপ আছে যাঁদের তাঁরা কাঁচা ছোলা খান। তাঁদের জন্য অতিরিক্ত তেল, মসলা দেওয়া ছোলা হলো ঝুঁকিপূর্ণ। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকলে রান্না ছোলা খেতে পারেন নির্দিষ্ট পরিমাণে। যাঁরা খোসাসহ ছোলা খেতে পারেন না, তাঁদের জন্য কাঁচা ছোলা যথেষ্ট উপকারী। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন বা আমিষ। ছোলার প্রোটিন দেহকে করে দৃঢ়, শক্তিশালী, হাড়কে করে মজবুত, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য এর ভূমিকা অপরিহার্য। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। যা দেহের হূৎপিণ্ডের গতিকে সচল রাখতে সাহায্য করে।
কিন্তু কিডনির সমস্যা যাঁদের রয়েছে (ডায়ালাইসিস চলছে, রক্তে ক্রিয়েটিনিন, ইউরিক এসিড বা ইউরিয়ার পরিমাণ বেশি) তাঁরা যেকোনো রকম ছোলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ যেকোনো ডালে পটাশিয়াম থাকে, যা রক্তে (যাঁদের কিডনি দুর্বল) সেরাম ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বাড়ায়। তাই ছোলা দুর্বল কিডনির জন্য বর্জনীয়। 
এতে যে খনিজ লবণগুলো রয়েছে তা দাঁত, চুল, হাড়কে করে মজবুত। বাড়ায় কাজ করার শক্তি। কাঁচা ছোলা চিবিয়ে খেলে এর রস দাঁতের মাড়িকে করে মজবুত। যাঁরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, তাঁদের জন্য কাঁচা ছোলা ভীষণ উপকারী। ছোলার গায়ে যে আঁশ থাকে, তা পাকস্থলীকে (যেখানে খাবার জমা থাকে) করে গ্যাসমুক্ত, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। 
হজম করতে না পারলে কাঁচা ছোলা খাবেন না।

এতে ভিটামিন ‘বি’ও আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। ভিটামিন ‘বি’ কমায় মেরুদণ্ডের ব্যথা, স্নায়ুর দুর্বলতা। সালফার নামক খাদ্য উপাদানের বসতিও এই ছোলাতে। সালফার মাথা গরম হয়ে যাওয়া, হাত-পায়ের তলায় জ্বালাপোড়া কমায়। ত্বকে আনে মসৃণতা। কাঁচা ছোলা ভীষণ উপকারী। তবে ছোলার ডালের তৈরি ভাজা-পোড়া খাবার যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো। তাই হজমশক্তি বুঝে ছোলা হোক পরিবারের শক্তি।


ডা. ফারহানা মোবিন।সুত্রঃপ্রথম আলো।

রবিবার, ৫ আগস্ট, ২০১২

কম্পিউটার টুকিটাকি...

আপনার কম্পিউটার অনেক ধীরগতির হয়ে গেছে? নিচের টিপসগুলো অনুসরণ করে আপনার পুরনো ধীরগতির কম্পিউটার থেকেও অনেক ভালো কাজ পেতে পারেন।  কিছু সময় পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন। এতে র‌্যা মের কার্যক্ষমতা বাড়ে।  Ctrl + Alt + Delete চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Task Manager খুলুন।তারপর Processes-এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন। যদি ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।  কম্পিউটারের র‌্যা ম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে properties-এ যান। এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initialsize ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র‌্যা মের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র‌্যা মের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।  কন্ট্রোল প্যানেলে যান। Add or Remove-এ দুই ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful meassage আসলে Finish-এ ক্লিক করুন।




কম্পিউটারে ফাইল ডিলিট


জমে থাকা Prefetch ফাইল কম্পিউটারকে স্লো করে দেয়। আমরা সাধারণত Start/Run-এ গিয়ে prefetch লিখে এই ফাইলগুলো ডিলিট করি। কিন্তু আপনি ইচ্ছা করলে এই ফাইলগুলো অটোমেটিক ডিলিট করতে পারেন। এ জন্য প্রথমে My computer-এ যান, এবার আপনার হার্ডড্রাইভে যান। এখানে কোনো ফাঁকা জায়গায় Right click করে New অপশন থেকে Text document-এ যান এবং এটি deleteprefetch নামে সেভ করুন। এবার Double click দিয়ে এই ফাইলে প্রবেশ করুন এবং লিখুন del C:\Windows\Prefetch\*.* /Q .এখন File/Save as থেকে All files নির্বাচিত করুন Save as type হিসেবে। সবশেষে deleteprefetch.bat নামে এটি সেভ করুন। লক্ষ করে দেখুন, একটি Batch file তৈরি হয়েছে। এবার থেকে এই Batch file-এ Double click দিলেই Prefetch ফাইলগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিলিট হয়ে যাবে।





www.bangalisheba.blogspot.com